সরকারি ব্যাংকে চাকরির সুবিধা। যেমনঃ সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা, সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা। sujog subidha sonali janata agrani bank. [ads1]
- সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা [ads1]
উইকিপিডিয়ার মতে, বাংলাদেশে ০৬ টি রাষ্ট্রয়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে যা বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে। যেমনঃ সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রুপালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ছয়টি ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশ সরকারের সম্পূর্ণ মালিকানাধীন এ ০৬ টি রাষ্ট্রয়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক। সরকারি ব্যাংকে চাকরি পেতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রমসহ পড়াশুনায় কৌশলী হতে হবে। আজ আমি এ পোস্টে সরকারি সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। [ads1]
৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষার ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন ও উত্তর
দেশের জনপ্রিয় প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সরকারি ব্যাংকে চাকরির সুবিধা। যেমনঃ সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা , সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা। sujog subidha sonali janata agrani bank
জুনিয়র অফিসার পদে প্রিমিয়ার ব্যাংকে জনপ্রিয় সার্কুলার
সোনালী ব্যাংকে সাধারণত সিনিয়র অফিসার, অফিসার (জেনারেল), অফিসার (ক্যাশ) পদগুলোর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। এ পদের নিমিত্তে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যেমনঃ [ads1]
সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
[ads1]
সোনালী ব্যাংকের সুবিধা অনেক থাকায় এ প্রজন্মের প্রথম পছন্দের তালিকাভূক্ত রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক সমন্বিতভাবে চাকরির সার্কুলার দিয়ে আসছে। এতে দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে বেশি সোনালী ব্যাংকে জনবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এবং চাকরি প্রার্থীরা অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে সোনালী ব্যাংক প্রথম পছন্দের তালিকায় রাখছে। নিচে এ ব্যাংকের সুবিধা আলোচনা করা হলো।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং প্রমোশন–
[ads1] আপনি যদি অফিসার (জেনারেল) বা অফিসার (ক্যাশ)হিসেবে নিয়োগ পান তাহলে সিনিয়র অফিসার হিসেবে পদোন্নতি পেতে আপনাকে ৭ বা ৮ বছর অপেক্ষা করতে হবে। তবে আপনার যদি ব্যাংকিং ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করা থাকে তাহলে সময় কিছুটা কম লাগবে। কারণ, ব্যাংকিং ডিপ্লোমাধারীদের সোনালী ব্যাংক অগ্রাধিকার দেয়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং সম্মান–
[ads1] সম্মানের কথা বলতে গেলে এ ব্যাংকে চাকরি করা মানে সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান মনে হবে নিজেকে। সামাজিক পদমর্যাদা অনেক বেশি অন্য ব্যাংক থেকে। সোনালী ব্যাংকের অফিসারদের বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিসারদের পরেই সম্মানে সম্মানিত করা হয়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং হোম লোন–
বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের হোম লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা রয়েছে। সোনালী ব্যাংকে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৮৫ লাখ বাড়ি নির্মাণের ঋণ পাওয়া যায়। তবে সোনালী ব্যাংক থেকে মোটরসাইকেল, কার লোন এবং কম্পিউটার কেনার ঋণও পাওয়া যায়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং এলাকায় পোস্টিং–
সোনালী ব্যাংকে চাকরি করার সবচেয়ে বেশি সুবিধা হলো এ ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ এলাকাভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করেন। নিজ থানায় নিয়োগ লাভ করা যায়। তবে নিজ থানার সোনালী ব্যাংকে পদ খালী না থাকলে পার্শ্ববর্তী থানার সোনালী ব্যাংকে পোস্টিং দেয়।
অসুবিধাঃ সুযোগ সুবিধা বেশি থাকলেও অসুবিধা তেমন কম নেই সোনালী ব্যাংকের। যেসব মেধাবী চাকরি প্রার্থী অনেক চাকরি পাচ্ছে বা যেখানে এপ্লাই করছে সেখানেই জব পাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে এ টাইপের ব্যাংকে চাকরি করা অনেক ঝামেলার মনে হয়। কারণ, দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঐ টাইপের ছাত্ররা সরকারি ব্যাংকের চেয়ে প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরি করা আরামদায়ক মনে করে। আবার অন্য দিকে, মেধাবিরা সরকারি চাকরি পছন্দের চেয়ে প্রাইভেট ফার্মে চাকরি করতে বেশি পছন্দ করে। তাই সোনালী ব্যাংকের অসুবিধার দিকে তাকালে শেষ করা যাবেনা। যেমনঃ [ads1]
কাজের চাপ– অন্য ব্যাংকের তুলনায় সোনালী ব্যাংকে কাজের চাপ অনেকাংশে বেশি। কারণ সরকারি ব্যাংক হওয়ায় সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন হয় এ ব্যাংক থেকে। এছাড়া অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা এ ব্যাংক থেকে প্রদান করা হয়। তাই কাজের চাপ একটু বেশি থাকে।
রিস্ক– আর্থিক লেনদেন বেশি থাকায় কাজের রিস্ক অনেকটাই বেশি। সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন, অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা সোনালী ব্যাংক থেকে প্রদান করায় রিস্ক বেশি থাকে।
কোলাহোল পূর্ণ– আপনার যদি কাজ করতে বিরক্ত মনে করেন তাহলে পুরো অফিসকে কোলাহোলপুর্ণ মনে হবে। কিন্তু এ ব্যাংকে কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই কোলহোলপূর্ণ মনে হয়। অনেক গ্রাহকের চাপে মাছের বাজারও মনে হতে পারে সোনালী ব্যাংক।
এলাকায় পোস্টিং– এলাকায় পোস্টিং হওয়া একদিকে যেমন সুবিধা আছে তেমনই এলাকায় পোস্টিং এ অসুবিধাও আছে। এলাকায় পোস্টিং হবার কারণে এলাকার জনগণের ব্যাংকের ব্যক্তিগত কাজ করে দিতে হয় সবার আগে। এলাকার জনগণের কথা আগে শুনতে হয় বলে এলাকায় চাকরি করা একটু কঠিন।
পেনশন– সরকারি সকল চাকরিতে পেনশন সুবিধা থাকলেও সোনালী ব্যাংকে পেনশন সুবিধা নাই।
০২। জনতা ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
[ads1]
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সারির সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো জনতা ব্যাংক। এ ব্যাংকও গ্রাহকের সাথে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন করার পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পাদন করতে দেখা যায়। তবে জনতা ব্যাংক অনেক সরকারি অফিসের কর্মচারীদের বেতন বিল প্রদান করে থাকে। এ ব্যাংক শতভাগ মালিকানাধীন রাষ্ট্রায়াত্ত দ্বিতীয় সারির বাণিজ্যিক ব্যাংক। নিম্নে এ ব্যাংকের সুবিধাসমূহ বিশদভাবে আলোচনা করা হলো।
জনতা ব্যাংকে সাধারণত সিনিয়র অফিসার, অফিসার (জেনারেল),অফিসার (ক্যাশ) পদ্গুলোর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। এ পদের চাকরিতে বিভিন্ন আঙ্গিকে সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যেমনঃ
সরকারি ব্যাংকে চাকরির সুবিধা। যেমনঃ সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা, সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা। sujog subidha sonali janata agrani bank
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
[ads1] আমরা জানি যে, জনতা ব্যাংকের সুবিধা অনেক থাকায় এ প্রজন্মের চাকরি প্রার্থীদের দ্বিতীয় পছন্দের তালিকাভূক্ত রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে সমন্বিতভাবে চাকরির সার্কুলার দিয়ে আসছে। এতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, সবচেয়ে বেশি সোনালী ব্যাংকের পরে জনতা ব্যাংকে পদভিত্তিক জনবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এবং চাকরি প্রার্থীরা সোনালী ব্যাংকের চেয়ে জনতা ব্যাংক দ্বিতীয় পছন্দের তালিকায় রাখছে। নিচে এ ব্যাংকের সুবিধা আংশিক আলোচনা করা হলো।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং প্রমোশন–
ব্যাংকিং কার্যক্রমে যত অভিজ্ঞ হবেন তৎ বেশি প্রমোশন পেতে পারেন এ ব্যাংকে। তবে, আপনি যদি অফিসার (জেনারেল) বা অফিসার (ক্যাশ)হিসেবে নিয়োগ পান তাহলে সিনিয়র অফিসার হিসেবে পদোন্নতি পেতে আপনাকে ৫ বা ৭ বছর অপেক্ষা করতে হবে। আবার আপনার যদি ব্যাংকিং ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করা থাকে তাহলে সময় কিছুটা কম লাগবে। কারণ, ব্যাংকিং ডিপ্লোমাধারীদের জনতা ব্যাংক অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং সম্মান–
আমরা যাদি সম্মানের কথা বলি তাহলে জনতা ব্যাংকে চাকরি করা অনেক ভাগ্যবানের ব্যাপার। সামাজিক পদমর্যাদার পাশাপাশি এ ব্যাংকেও অনেক সম্মানিত হওয়া যায়। কাজের পরিবেশ অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং হোম লোন–
হোম লোনের প্রয়োজন হলে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে জনতা ব্যাংক থেকে হোম লোন নেওয়া উচিত বলে মনে করি। জনতা ব্যাংকে সর্বোচ্চ ৯৫ লাখ পর্যন্ত বাড়ি নির্মাণের ঋণ পাওয়া যায় বলে ব্যাংকের ম্যানেজার বিবৃতি দিয়েছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে, জনতা ব্যাংক থেকে মোটরসাইকেল, কার লোন এবং কম্পিউটার কেনার ঋণও পাওয়া যায়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং এলাকায় পোস্টিং–
জনতা ব্যাংকে চাকরি করার সবচেয়ে বেশি সুবিধা হলো এ ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ এলাকাভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করেন। নিজ থানায় নিয়োগ লাভ করা যায়। তবে নিজ থানার জনতা ব্যাংকে পদ খালী না থাকলে পার্শ্ববর্তী থানার জনতা ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ পোস্টিং দেয়।
অসুবিধাঃ সুযোগ সুবিধা বেশি থাকলেও অসুবিধা তেমন কম নেই জনতা ব্যাংকের। যেসব মেধাবী চাকরি প্রার্থী অনেক চাকরি পাচ্ছে বা যেখানে এপ্লাই করছে সেখানেই জব পাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে এ টাইপের ব্যাংকে চাকরি করা অনেক ঝামেলার মনে হয়। কারণ, দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঐ টাইপের ছাত্ররা সরকারি ব্যাংকের চেয়ে প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরি করা আরামদায়ক মনে করে। আবার অন্য দিকে, মেধাবিরা সরকারি চাকরি পছন্দের চেয়ে প্রাইভেট ফার্মে চাকরি করতে বেশি পছন্দ করে। তাই জনতা ব্যাংকের অসুবিধার দিকে তাকালে শেষ করা যাবেনা। যেমনঃ [ads1]
কাজের চাপ– অন্য ব্যাংকের তুলনায় সোনালী ব্যাংকের পরে এ ব্যাংকে কাজের চাপ কিছুটা বেশি। কারণ সরকারি ব্যাংক হওয়ায় সোনালী ব্যাংকের পাশাপাশি সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন হয় এ ব্যাংক থেকে। এছাড়া অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা জনতা ব্যাংক থেকে প্রদান করা হয়।
রিস্ক– দেশের সকল ব্যাংকেই আর্থিক লেনদেন বেশি থাকে। তাই জনতা ব্যাংকেও কাজের রিস্ক বেশি থাকে। সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন, অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা জনতা ব্যাংক থেকে প্রদান করায় প্রেসার বেশি থাকে। [ads1]
কোলাহোল পূর্ণ– জনতা ব্যাংকে আপনার যদি কাজ করতে বিরক্ত মনে করেন তাহলে পুরো অফিসকে কোলাহোলপুর্ণ মনে হবে। কিন্তু এ ব্যাংকে কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই কোলহোলপূর্ণ মনে হয়। অনেক গ্রাহকের চাপে মাছের বাজারও মনে হতে পারে জনতা ব্যাংক।
এলাকায় পোস্টিং– এলাকায় পোস্টিং হওয়া একদিকে যেমন সুবিধা আছে তেমনই এলাকায় পোস্টিং এ অসুবিধাও আছে। এলাকায় পোস্টিং হবার কারণে এলাকার জনগণের ব্যাংকের ব্যক্তিগত কাজ করে দিতে হয় সবার আগে। এলাকার জনগণের কথা আগে শুনতে হয় বলে এলাকায় চাকরি করা একটু কঠিন।
পেনশন– সরকারি সকল চাকরিতে পেনশন সুবিধার পাশাপাশি জনতা ব্যাংকে পেনশন সুবিধা আছে। তবে বর্তমানে ২০০৭ সালের পর থেকে জিপিএফ চালু আছে।
০৩। অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
[ads1] বাংলাদেশের তৃতীয় সারির সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো অগ্রণী ব্যাংক। অগ্রণী ব্যাংক গ্রাহকের সাথে বিভিন্ন লেনদেন করার পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পাদন করে থাকে। দেখা যায়, অগ্রণী ব্যাংক অনেক সরকারি অফিসের বেতন বিল প্রদান করে থাকে। অগ্রণী ব্যাংক হলো শতভাগ মালিকানাধীন রাষ্ট্রায়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক। নিম্নে অগ্রণী ব্যাংকের সুবিধাসমূহ আলোচনা করা হলো।
অগ্রণী ব্যাংকেও সাধারণত সিনিয়র অফিসার, অফিসার (জেনারেল), অফিসার (ক্যাশ)পদ্গুলোর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। এ পদের নিমিত্তে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যেমনঃ
সরকারি ব্যাংকে চাকরির সুবিধা। যেমনঃ সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা, সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা। sujog subidha sonali janata agrani bank
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সুবিধাঃ
[ads1] অগ্রণী ব্যাংকের সুবিধা অনেক থাকায় এ প্রজন্মের প্রথম পছন্দের তালিকাভূক্ত রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক সমন্বিতভাবে চাকরির সার্কুলার দিয়ে আসছে। এতে দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে বেশি সোনালী ও জনতা ব্যাংকের পরে অগ্রণী ব্যাংকে জনবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এবং চাকরি প্রার্থীরা অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে অগ্রণী ব্যাংক তৃতীয় পছন্দের তালিকায় রাখছে। নিচে এ ব্যাংকের সুবিধা আলোচনা করা হলো।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং প্রমোশন–
আপনি যদি অফিসার (জেনারেল) বা অফিসার (ক্যাশ)হিসেবে নিয়োগ পান তাহলে সিনিয়র অফিসার হিসেবে পদোন্নতি পেতে আপনাকে ৪ বা ৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে। তবে আপনার যদি ব্যাংকিং ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করা থাকে তাহলে সময় কিছুটা কম লাগবে। কারণ, ব্যাংকিং ডিপ্লোমাধারীদের অগ্রণী ব্যাংক অগ্রাধিকার দেয়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং সম্মান–
সম্মানের কথা বলতে গেলে অগ্রণী ব্যাংকে চাকরি করা মানে সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান মনে হবে নিজেকে। সামাজিক পদমর্যাদা অনেক বেশি অন্য ব্যাংক থেকে।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং হোম লোন–
বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে জনতা ব্যাংকের হোম লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকে সর্বোচ্চ ৮৫ লাখ পর্যন্ত বাড়ি নির্মাণের ঋণ পাওয়া যায়। কিন্তু অগ্রণী ব্যাংক থেকে মোটরসাইকেল, কার লোন এবং কম্পিউটার কেনার ঋণও পাওয়া যায়।
ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং এলাকায় পোস্টিং–
[ads1] অগ্রণী ব্যাংকে চাকরি করার সবচেয়ে বেশি সুবিধা হলো এ ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ এলাকাভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করেন। নিজ থানায় নিয়োগ লাভ করা যায়। তবে নিজ থানার অগ্রণী ব্যাংকে পদ খালী না থাকলে পার্শ্ববর্তী থানার অগ্রণী ব্যাংকে পোস্টিং দেয়।
অসুবিধাঃ সুযোগ সুবিধা বেশি থাকলেও অসুবিধা তেমন কম নেই অগ্রণী ব্যাংকের। যেসব মেধাবী চাকরি প্রার্থী অনেক চাকরি পাচ্ছে বা যেখানে এপ্লাই করছে সেখানেই জব পাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে এ টাইপের ব্যাংকে চাকরি করা অনেক ঝামেলার মনে হয়। কারণ, দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঐ টাইপের ছাত্ররা সরকারি ব্যাংকের চেয়ে প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরি করা আরামদায়ক মনে করে। আবার অন্য দিকে, মেধাবিরা সরকারি চাকরি পছন্দের চেয়ে প্রাইভেট ফার্মে চাকরি করতে বেশি পছন্দ করে। তাই অগ্রণী ব্যাংকের অসুবিধার দিকে তাকালে শেষ করা যাবেনা। যেমনঃ
কাজের চাপ– অন্য ব্যাংকের তুলনায় অগ্রণী ব্যাংকে কাজের চাপ অনেকাংশে বেশি। কারণ সরকারি ব্যাংক হওয়ায় সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন হয় এ ব্যাংক থেকে। এছাড়া অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা এ ব্যাংক থেকে প্রদান করা হয়। তাই কাজের চাপ একটু বেশি থাকে।
রিস্ক– আর্থিক লেনদেন বেশি থাকায় কাজের রিস্ক অনেকটাই বেশি। সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন, অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনশন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা অগ্রণী ব্যাংক থেকে প্রদান করায় রিস্ক বেশি থাকে।
কোলাহোল পূর্ণ– আপনার যদি কাজ করতে বিরক্ত মনে করেন তাহলে পুরো অফিসকে কোলাহোলপুর্ণ মনে হবে। কিন্তু এ ব্যাংকে কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই কোলহোলপূর্ণ মনে হয়। অনেক গ্রাহকের চাপে মাছের বাজারও মনে হতে পারে জনতা ব্যাংক।
এলাকায় পোস্টিং– এলাকায় পোস্টিং হওয়া একদিকে যেমন সুবিধা আছে তেমনই এলাকায় পোস্টিং এ অসুবিধাও আছে। এলাকায় পোস্টিং হবার কারণে এলাকার জনগণের ব্যাংকের ব্যক্তিগত কাজ করে দিতে হয় সবার আগে। এলাকার জনগণের কথা আগে শুনতে হয় বলে এলাকায় চাকরি করা একটু কঠিন।
পেনশন– সরকারি সকল চাকরিতে পেনশন সুবিধার মতো জনতা ব্যাংকে পেনশন সুবিধা নাই। তবে বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংকে জিপিএফ চালু আছে।
সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
উপরের পোস্টে সরকারি ব্যাংকে চাকরির সুবিধা আলোচনা করা হলো। যেমনঃ সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা, সোনালী ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা বিষয়ে বর্ণনা করেছি। sujog subidha sonali janata agrani bank. আলোচনা ভাল লেগে থাকলে শেয়ার করে দিন।