প্রিয় চাকরি প্রার্থী ভাই ও বোনেরা, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের জন্য সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী (প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতি তে কাজে লাগবে এমন সকল সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী ২য় পর্ব নিয়ে আজকের এ আয়োজন।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ফাইনাল সাজেশনঃ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সাজেশন বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং সাধারণ জ্ঞান ১০০% কমন পাবেন
এখনই পড়ুন বিগত সালের জ্যামিতি প্রশ্ন ১৯৯৩-২০১৯ সাল পর্যন্ত ১৪৩ টি প্রশ্ন।
এই পোস্টে আপনারা পাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে, আরো পাবেন সরকারি যেকোনো চাকরির সাধারণ জ্ঞান, বিসিএস সহ যেকোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা বিগত বছরের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ২০২১, বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এবং প্রাইভেট ব্যাংকে আসা সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর, বিসিএস সাধারণ জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন এবং উত্তর ২০২১, বাংলাদেশ ছোটদের সাধারণ জ্ঞান, বাংলাদেশের ইতিহাস সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী ২য় পর্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
প্রথম পর্ব এখানেঃ সাধারণ জ্ঞানের বাংলাদেশ বিষয়াবলী (প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতি)
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীঃ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী ২০২২| আন্তর্জাতিক সাধারণ জ্ঞান ২০২২ আপডেটেড
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ
বাংলাদেশের নদ-নদী
1, বাংলাদেশ ভারত নদী কমিশন গঠিত হয় কবে- ১৯৭২ সালে।
- নদী কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য–দু’দেশের নদী গুলাের নাব্যতা রক্ষাকরা ।
- বাংলাদেশের ছােট বড় নদীর সংখ্যা –২৩০টি এর মধ্যে
- আন্তর্জাতিক নদী–৫৭টি (ভারতে উৎপত্তি–৫৪টির মায়ানমারে উৎপত্তি–৩টি)।
- বাংলাদেশ ভারতকে বিভক্তকারী নদী–হাড়িয়াভাঙ্গা নদী।
- বাংলাদেশ মায়ানমার অভিন্ন নদী –৩টি।
- মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে–নাফ, সাঙ্গু ও সানকা।
৪. বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর–নাফ নদী। (দৈর্ঘ্য ৫৬কিমি)।
- ব্ৰহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি–হিমালয়ের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরােবরে ।
- উৎপত্তিস্থলে ব্রহ্মপুত্র নদের নাম–সাংপাে।
- ব্ৰহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশে প্রবেশ করে –কুড়িগ্রামের ভিতর দিয়ে।
12, ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব নাম – লৌহিত্য।
- ব্রহ্মপুত্র নদের উপনদী–ধলা ও দুধকুমার।
- ব্ৰহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখার নাম –যমুনা।
- যমুনা নদীর পূর্ব নাম জোনাই।
- যমুনা নদী পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে –গােয়ালন্দে ।
17, যমুনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদের সাথে মিলিত হয়েছে =গােয়ালন্দে ।
- পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল– গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
- পদ্মা নদীর অপর নাম–কীর্তিনাশা।
- কুমির সদৃশ ঘড়িয়াল দেখা যায়- পদ্মনদীতে।
- পদ্মা মেঘনার সাথে মিশেছে–চাঁদপুরে।
- পদ্মার শাখা নদী হল–ইছামতি, পড়াই, ভৈরব, কুমার, আড়িয়ার খাঁ।
- পদ্মার উপনদী -মহানন্দা, পূণর্ভবা, নাগর, কুলিখ, টাঙ্গন।
24, বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশ করা একমাত্র নদী–মহানন্দা।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী–পদ্মা ।
- পদ্মা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে—রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে ।
- মেঘনার নদীর উৎপত্তিস্থল–আসামের লুসাই পাহাড়ে।
- উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম –বরাক নদী।
29, বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী–মেঘনা।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী -মেঘনা।
31, মেঘনার উপনদী– তিতাস, গােমতী, মনু, বাউলাই।
- কর্ণফুলী নদীর উৎস–মিজোরামের লুসাই পাহাড়।
33, ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী -বুড়িগঙ্গা
- বুড়িগঙ্গা নদীর পূর্বনাম কি –দোলাই নদী ।
- হালদা নদীর উৎপত্তি কোথায় খাগড়াছড়ির | বদনাতলী পর্বতমালায়।
36, বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি এবং সমাপ্ত | নদী– সাঙ্গু ও হালদা।
- বাংলাদেশের যে নদীর নাম মানুষের নামে রাখা হয়েছে – রূপসা (রূপলাল সাহার নামে)
38, বাংলাদেশের কোন নদীতে জোয়ার ভাটা হয় না কুমিল্লার গোমতী নদীতে
- বাঙালি নদী-বগুড়া ।
- মহিলা নদী- দিনাজপুর ।
41, কারখানা নদী- পটুয়াখালী।
- তেঁতুলিয়া নদী- বাউফল, পটুয়াখালী ।
- সুন্দরবনের পূর্বে -বলেশ্বর নদী ।
- সুন্দরবনের পশ্চিমে-রায়মঙ্গল নদী ।
- চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর নাম -আত্রাই
- বাংলাদেশের সবচেয়ে ছােট নদী = গােরা (তেঁতুলিয়া), ৪ কিমি।
- দক্ষিণ তালপট্টি–নদী-হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মােহনায়।
- নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় – ফরিদপুরে (১৯৭৭)
- ফারাক্কা বাধ বাংলাদেশের সীমান থেকে–১৬.৫ কিমি দূরে অবস্থিত।
- নদী পয়স্তি হল –নদীর চরে নতুন করে চাষাবাদ করে যারা।
বাংলাদেশের নদী তীরবর্তী শহর
- ঢাকা–বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে।
- লালবাগের কেল্লা–বুড়িগঙ্গা নদের তীরে।
- চট্টগ্রাম– কর্ণফুলী নদীর তীরে।
- চন্দ্রঘােনা– কর্ণফুলী নদীর তীরে।
- কাপ্তাই– কর্ণফুলী নদীর তীরে।
- রাঙামাটি-কর্ণফুলী ও শংখ নদীর তীরে।
- কুমিল্লা– গােমতী নদীর তীরে।
৪. রাজশাহী– পদ্মা নদীর তীরে।
- রাজবাড়ি– পদ্মা নদীর তীরে।
- শরীয়তপুর– পদ্মা নদীর তীরে।
- শিলাইদহ– পদ্মা নদীর তীরে।
12, সারদা– পদ্মা নদীর তীরে।
13, ভেড়ামারা– পদ্মা নদীর তীরে।
- পাকসী– পদ্মা নদীর তীরে।
15, মাদারীপুর– পদ্মা নদীর তীরে।
- আশুগঞ্জ–মেঘনা নদীর তীরে।
- চাঁদপুর– মেঘনা নদীর তীরে।
- ভৈরব– মেঘনা নদীর তীরে।
- নােয়াখালী–মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর তীরে।
- পটুয়াখালী– পায়রা নদীর তীরে।
- সিরাজগঞ্জ– যমুনা নদীর তীরে।
- সিলেট– সুরমা নদীর তীরে।
- ছাতক– সুরমা নদীর তীরে।
- সুনামগঞ্জ– সুরমা নদীর তীরে।
25, ভােলা– তেঁতুলিয়া ও বলেশ্বর নদীর তীরে।
- হবিগঞ্জ– খােয়াই নদীর তীরে।
- মৌলভীবাজার–মনু নদীর তীরে।
28, জামালপুর– পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
29, কিশােরগঞ্জ– পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
30, ময়মনসিংহ–পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
- বগুড়া– করতােয়া নদীর তীরে।
32, মহাস্থানগড়–করতােয়া নদীর তীরে।
- পঞ্চগড়– করতােয়া নদীর তীরে।
- দিনাজপুর– পুনর্ভবা নদীর তীরে।
35, ফরিদপুর– আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে।
- যশাের– কপােতাক্ষ নদীর তীরে।
- টেকনাফ– নাফ নদীর তীরে।
38, ঝিনাইদহ– নবগঙ্গা নদীর তীরে।
- গাজীপুর–তুরাগ নদীর তীরে।
- টঙ্গী– তুরাগ নদীর তীরে।
- গােলাগঞ্জ– মধুমতি নদীর তীরে।
- টুঙ্গীপাড়া– মধুমতি নদীর তীরে।
- ঘােড়াশাল–শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে।
44, ফেঞ্চুগঞ্জ– কুশিয়ারা নদীর তীরে।
- নলছিটি–সুগন্ধা নদীর তীরে।
- মুন্সিগঞ্জ-ধলেশ্বরী নদীর তীরে।
- চালনা বন্দর– পশুর নদীর তীরে।
- মংলা– পশুর নদীর তীরে।
- নারায়ণগঞ্জ–শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে।
- ঝালকাঠি– বিশখালী নদীর তীরে।
- বরগুনা– বিশখালী ও হরিণঘাটা নদীর তীরে।
- ঠাকুরগাঁও– টাঙ্গন নদীর তীরে।
53, শেরপুর– কংশ নদীর তীরে।
- রংপুর– তিস্তা নদীর তীরে।
- কুড়িগ্রাম–ধরলা নদীর তীরে।
- কক্সবাজার– নাফ নদীর তীরে।
- ফেনী– ফেনী নদীর তীরে।
- কুষ্টিয়া–পড়াই নদীর তীরে।
59, মাগুড়া– কুমার ও গড়াই নদীর তীরে।
- পাবনা– ইছামতি নদীর তীরে।
- মেহেরপুর– ইছামতি নদীর তীরে।
- বাংলাবান্দা — মহানন্দা নদীর তীরে।
- বরিশাল– কীর্তনখােলা নদীর তীরে।
- খুলনা– ভৈরব ও রূপসা নদীর মিলনস্থলে।
বাংলাদেশের হাওড় ও বিল
- বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর –হাকালুকি হাওর।
- হাকালুকি হাওর–মৌলভীবাজার ।
- টাঙ্গুয়ার হাওর অবস্থিত – সুনামগঞ্জে ।
4, হাইল হাওর-সুনামগঞ্জে।
- আড়িয়াল বিল- মুন্সিগঞ্জে।
- তামাবিল অবস্থিত – সিলেটে।
- চলন বিল—পাবনা-নাটোর।
- বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল – চলন বিল।
- বাংলাদেশের মিঠাপানিত মাছের প্রধান উৎস
চলনবিল।
- চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী -আত্রাই।
7, জবাইবিল-নওগাঁ
৪. বিল ডাকাতিয়া অবস্থিত – খুলনা জেলার | ডুমুরিয়ায়।
- বাংলাদেশের পশ্চিমা বাহিনীর নদী’ বলা হয় বিল ডাকাতিয়াকে।
- সবচেয়ে বড় দীঘি – রামসাগর
- রামসাগর দীঘি—দিনাজপুর
- আনন্দ রাজার দীঘি — কুমিল্লার ময়নামতিতে।
- সাগরদিঘী – টাঙ্গাইল
- ইছামতি দিঘি -টাঙ্গাইল
- ঘােড়া দীঘি – বাগেরহাট
- পানিহাটা দীঘি — শেরপুর
- বগা লেক—বান্দরবান।
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বাদু পানির হৃদ বগা লেক(বান্দরবান)।
- প্রান্তিক লেক অবস্থান – বান্দরবান
- ফয়’সলেক—চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে।
- ফয়সলেক নির্মিত হয় – ১৯২৪ সালে
- দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম লেক – মহামায়া(চট্টগ্রাম)।
- চর মানিক = ভােলা।
- চর জব্বার – ভােলা।
3, চর কুকরি মুকরি অবস্থিত – ভােলা।
- চর নিউটন অবস্থিত – ভােলা।
5, চর কুকরী মুকরী–ভােলা।
- চর জংলী–ভােলা। 7, চর নিজাম–ভােলা।
৪. দুবলার চর–সুন্দরবন ।
9, দুবলার চর– অতিথী পাখির জন্য বিখ্যাত।
10, পাটনীর চর–সুন্দরবন ।
- চর আলেকজান্ডার-লক্ষীপুর
- গজারিয়ার চরলক্ষীপুর
- নির্মল চর-রাজশাহী।
- বেহুলার চর-কুড়িগ্রামে ।
- মুহুরীরর চর—ফেনী।
- কৃত্রিম উপায়ে বঙ্গোপসাগরে চর জাগানাে সম্ভব- ক্রস ড্যাম পদ্ধতিতে
ভ্যালি
- বলিশিরা ভ্যালি–মৌলভিবাজার জেলায়।
- নাপিত খালি ভ্যালি-কক্সবাজার।
3, কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকে বলে = ভেঙ্গী ভ্যালী।
4, হালদা ভ্যালি অবস্থিত — খাগরাছড়িতে।
- সাজেক ভেলী—রাঙ্গামাটি ।
বন্দর
1, বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর দুটি – চট্টগ্রাম ও মংলা।
- সবচেয়ে বড় সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম বন্দর ।
- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর অবস্থিত কর্ণফুলী নদীতীরে।
4, চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের অস্তিত্ব পাওয়া যায়| খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ বছর আগে
- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয় -১৯৪৭ সালে
- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর আরব বণিকদের কাছে সামুন্দা, সেটগাং নামে পরিচিত ।
- পর্তুগীজ নাবিকদের কাছে–পাের্টগ্রান্ডি নামে পরিচিত।
৪. মংলা সমুদ্র বন্দর অবস্থিত – পশুর নদীতীরে | (১৯৫০)।
9, মংলা বন্দরে জেটির সংখ্যা– ৫টি
10, সমুদ্র বন্দর সংকেত–১১টি ।
- প্রধান নদী বন্দর – নারায়নগঞ্জ
- নদীবন্দর সংকেত –৪টি ।
- এশিয়ার সবচেয়ে বৃহত্তম স্থলবন্দর কোনটি- বেনাপােল
- সাতক্ষীরায় অবস্থিত একমাত্র স্থল বন্দর – ভােমরা
- বিবির বাজার স্থলবন্দরটি – কুমিল্লা
- হিলি ও বিরল স্থল বন্দর—দিনাজপুর ।
- ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর—জামালপুর ।
সৈকত
- বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।
2, যে সমুদ্র সৈকতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তদেখা যায় – কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।
- পাথর সমৃদ্ধ ইনানি বিচ’ অবস্থিত – কক্সবাজারে।
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে বলা হয় সাগরকন্যা।
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত — পটুয়াখালী
6, কুয়কাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য–১৮কিমি।
- কাপ্তাই হৃদ অবস্থিত – রাঙামাটিতে।
- বৃহত্তম ব-দ্বীপ – সুন্দরবন
- পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ – বাংলাদেশ ।
3, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ দ্বীপ–ভোলা।
- সাগর দ্বীপ বলা হয়–ভােলা কে।
- তুজমদ্দিন দ্বীপ অবস্থিত–ভােলায় ।
6, বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ–মহেশখালী
- পর্তুগীজরা বসবাস করত- মনপুরা দ্বীপে (ভােলার)
৪. নিঝুম দ্বীপের আয়তন—৯১ বর্গ কিমি ।
- নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম–বাউলার চর
- ছেড়াদ্বীপের আয়তন–৩ বর্গকিমি ।
- সেন্টমার্টন দ্বীপের আয়তন কত— বর্গকিমি ।
- বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ –সেন্টমার্টিন | (ছেড়াদ্বীপ না থাকলে)
- সেন্টমার্টন দ্বীপের অপর নাম—নারিকেল জিঞ্জিরা
- সেন্টমার্টিনের কাছে জেগে উঠা নতুন দ্বীপটির নাম –গােলাচর।
- টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের মাঝে অবস্থিত অংশটুকুর নাম–বাংলা চ্যানেল।
16, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের আয়তন — ৮ বর্গ কিমি
- ভারতের নৌবাহিনী দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে– ১৯৮১ সালে।
- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম– পূর্বাশা বা নিউমুন (ভারতীয়রা বলে)।
- অসংখ্যা দ্বীপ নিয়ে গঠিত বনাঞ্চল কোনটি— সুন্দরবন।
বাংলাদেশ যে সংগঠনের সাথে জড়িত
- সার্কভুক্ত যে দেশে সার্ক সম্মেলন হয়নি- আফগানিস্তান।
- সার্কভুক্ত যে দেশে বিশ্ববিদ্যালয় নেই—মালদ্বীপ
- সার্কভুক্ত যে দেশ আয়তনে/জনসংখ্যায় বড়
- সার্কভুক্ত যে দেশের শিক্ষার হার সবচেয়ে বেশি– মালীপ ।
- সার্কভুক্ত যে দেশের মাথাপিছু আয় সবচেয়ে | বেশি- মালদ্বীপ ।
- সার্কভুক্ত যে দেশের নিজস্ব সেনাবাহীনি নেই – মালদ্বীপ ।
- সার্কভুক্ত যে দেশে সমুদ্র বন্দর নেই –আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান ।
৪. সার্কের প্রস্তাবক দেশ—বাংলাদেশ ।
- সার্ক ব্যাংক গঠনের প্রস্তাবক দেশ — ভারত ।
- সার্ক বিশ্ববিদ্যালয় –নয়া দিল্লি, ভারত ।
সদস্যপদ লাভ
- প্রথম সদস্যপদ লাভ করে—কমনওয়েলথের
- কমনওয়েলথের সদস্যপদ – ১৯৭২ সালে
(৩২তম সদস্য) 3. IMF এর সদস্যপদ – ১৯৭২ সালে।
- ILO এর সদস্যপদ – ১৯৭২ সালে ।
- UNESCO এর সদস্যপদ – ১৯৭২ সালে।
- WHO এর সদস্যপদ–১৯৭২সালে।
- IBRD (World Bank) এর সদস্যপদ–১৯৭২ সালে।
৪, NAM (জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন) এর সদস্যপদ
–১৯৭২সালে
- আন্তর্জাতিক খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদস্য পদ
লাভ করে–১৯৭৩
- জাতিসংঘের সদস্যপদ – ১৯৭৪ সালে (১৩৬তম
সদস্য)
- জাতিসংঘের যে অধিবেশনে সদস্যপদ –২৯
- OIC এর সদস্যপদ – ১৯৭৪ সালে ।
- INTERPOL এর সদস্যপদ – ১৯৭৬ সালে ।
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার সদস্যপদ—১৯৭৭ | সালে (সহযােগী)।
- WOA (World Olympic Association.) সদস্যপদ লাভ করে– ১৯৮০সালে ।
16, WTO এর সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৯৫
সালে(১২৪তম সদস্য) ।
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার স্থায়ী সদস্যপদ
২০০০সালে । 18. বাংলাদেশ CTBT অনুমােদন — ২০০০ সালে
- AIIB এর সদস্যপদ – ২০১৫ সালে ।
- NDB এর সদস্যপদ – ২০২১ সালে ।
- বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের সমন্বয়কারী – বিশ্বব্যাংক
গবেষণা কেন্দ্র
- বন গবেষণা কেন্দ্র—চট্টগ্রাম ।
- মসলা গবেষণা কেন্দ্র-বগুড়া ।
3, ধান গবেষণা কেন্দ্র— জয়দেবপুর, গাজীপুর
- গম গবেষণা কেন্দ্র নিশিপুর, দিনাজপুর।
- পাট গবেষণা কেন্দ্র—মানিকগঞ্জ
- রেশম গবেষণা কেন্দ্র — রাজশাহী
7, আম গবেষণা কেন্দ্র— চাঁপাইনবাবগঞ্জ
৪. চা গবেষণা কেন্দ্র— শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
- তাঁত গবেষণা কেন্দ্র— কক্সবাজার
- নদী গবেষণা কেন্দ্র –চাঁদপুর
- মাছু গবেষণা কেন্দ্র (লােনা পানি)- খুলনা
- মাছ গবেষণা কেন্দ্র (স্বাদু পানি)— ময়মনসিংহ
- সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র—কক্সবাজার
- চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র— বাগেরহাট
- মহিষ গবেষণা কেন্দ্র— বাগেরহাট
16, গবাদি পশু গবেষণা কেন্দ্র— সাভার, ঢাকা।
- ছাগল গবেষণা কেন্দ্র— সিলেট
- হরিণ গবেষণা কেন্দ্র— ডুলাহাজরা, কক্সবাজার
- ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র— ঈশ্বরদী, পাবনা
20, ডাল গবেষণা কেন্দ্র— ঈশ্বরদী, পাবনা
দিবস ও চুক্তি
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস–১০
জানুয়ারি
- শহীদ আসাদ দিবস-২০ জানুয়ারি
- শহীদ দিবস/’আন্তঃ মাতৃভাষা দিবস–২১
| ফেব্রুয়ারি 4. জাতীয় পতাকা দিবস-২ মার্চ
- জাতীয় পাট দিবস- ৬ মার্চ 6. রাষ্ট্রভাষা দিবস–১১ মার্চ
- জাতীয় শিশু দিবস (জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন)–১৭ মার্চ
৪. স্বাধীনতা দিবস/জাতীয় দিবস-২৬ মার্চ
- বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস-৭ এপ্রিল
- পিএসসি(পাবলিক সার্ভিস কমিশন) প্রতিষ্ঠা | দিবস- ৮ এপ্রিল
- মুজিবনগর দিবস–১৭ এপ্রিল
12, জাতীয় চা দিবস ৪ জুন
- পরিবেশ দিবস–৫ জুন।
14, ছয়দফা দিবস–৭ জুন
- পলাশী দিবস–২৩ জুন
16, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস–১ জুলাই
- বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস প্রতি বছর ১১ই জুলাই
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০অক্টোবর
- জাতীয় শােক দিবস (জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়)–
১৫ আগস্ট
- জেলহত্যা দিবস–৩ নভেম্বর
- সংবিধান দিবস–৪ নভেম্বর
- জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস–৭ নভেম্বর
- শহীদ নূর হােসেন দিবস–১০ নভেম্বর
24, সশস্ত্র বাহিনী দিবস- ২১ নভেম্বর
- জাতীয় আয়কর দিবস- ৩০ নভেম্বর,
26, মুক্তিযােদ্ধা দিস – ১ ডিসেম্বর।
27, প্রতিবন্ধী দিবস– ৩ ডিসেম্বর
- স্বৈরাচার পতন দিবস–৬ ডিসেম্বর
29, বেগম রােকেয়া দিবস–৯ ডিসেম্বর
- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস–১৪ ডিসেম্বর
- বিজয় দিবস–১৬ ডিসেম্বর
1, বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় –
১৯ মার্চ, ১৯৭২
- বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় – | ২৫ বছরের জন্য
- ভারতের সাথে বাংলাদেশ প্রথম বাণিজ্য চুক্তি | করে কবে? ২৮ মার্চ ১৯৭২
- ফারাক্কা বাঁধ চালু হয় – ১৯৭৫ সালে
- জাতিসংঘে ফারাক্কা ইস্যু উত্থাপন করা হয় – | ৩১ তম অধিবেশনে
- গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১২ ডিসেম্বর,
১৯৯৬
- গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ৩০ বছরের
জন্য।
৪. গঙ্গা পানি চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর | করে- শেখ হাসিনা তা
9, গঙ্গা পানি চুক্তিতে ভারতের পক্ষে স্বাক্ষর করে –
দেব গৌড়া
10, পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ২ ডিসেম্বর,
১৯৯৭
- পার্বত্য শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে – বাংলাদেশ
সরকারের পক্ষে চীফ হুইপ আবুল হাসানাত
আবদুল্লাহ
- পার্বত্য চট্টগ্রামের জনসংহতি সমিতির পক্ষে
জ্যোতিরিন্দ্র বােধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা )
13, পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – প্রধানমন্ত্রীর
কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে
- শান্তি বাহিনী প্রথম অস্ত্র সমর্পণ করে – ১০ | জানুয়ারি, ১৯৯৮
- শান্তি বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয় – ৫
মার্চ, ১৯৯৮
16, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি অনুযায়ী আঞ্চলিক
| পরিষদের সদস্য সংখ্যা – ২২ জন
17, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের
চেয়ারম্যানের পদ মর্যাদা – একজন প্রতিমন্ত্রীর
সমান
- SOFA 47 974 – Status of Forces
Agreement
- HANA এর পূর্ণরূপ — Humanitarian
Assistance Needs Assessment
- HANA চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – আগষ্ট ১৯৯৮
সালে (বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র)
- CTBT চুক্তি স্বাক্ষরিত করে – ২৪ অক্টোবর, | ১৯৯৬ সালে
- CTBT চুক্তি চুক্তি স্বাক্ষরকারী – ১২৯ তম দেশ
- CTBT চুক্তি অনুমােদন করে – ৭ মার্চ, ২০০০
- CTBT চুক্তি অনুমােদনকরী – ২৮ তম
- স্থলমাইন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে = ৮ মে, ১৯৯৯
26, বাংলাদেশ-মায়ানমার মধ্যে স্থল সীমান্ত চুক্তি | স্বাক্ষরিত হয় – ১২ নভেম্বর , ১৯৯৮
- বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয় – ৪ জুলাই, ২০০০
- বাংলাদেশ-সিংগাপুর বাণিজ্য সহযােগিতা চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয় – ৩০ আগষ্ট, ২০০০
29, বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড আসামি প্রত্যার্পণ চুক্তি | স্বাক্ষরিত হয় – ৯ জুলাই, ১৯৯৮
- ঢাকা-কলকাতা বাস চলাচল চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। | – ১৭ জুন, ১৯৯৯
পূর্ণ রূপ
- NEOC – National Emergency Operation center
- BADC- Bangladesh Agricultural Development Corporation
- BARD-Bangladesh Academy for Rural Development
- CIRDAP–Center on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific
- CDRB-Center for Development Research of Bangladesh
- CIP–Commercially Important Persons
- NAPE-National Academy for Primary Education
- ECNEC- Executive committee of the national economic council
- ICDDRB- International Center for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh
- NAEM- National Academy for Educational Management
- NIPORT-National Institute of Population Research and Training
- PDEU-Population Development and Evaluation
- RRC-Regulatory Reform Commission
- SPARSO- Space Research and Remote Sensing Organization
- BCSIR-Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research
- PIN-Payable Identification Number
- TIN- Taxpayers Identification Number
- BASIS- Bangladesh Association of Software and Information Services
ঘূর্নিঝড়
- সিডর (অর্থ-চোখ)—১৫ নভেম্বর, ২০০৭
- নার্গিস (অর্থ-ফুল)— -২ মে, ২০০৮
- রেশমি (অর্থ-কোমল)—২৬ অক্টোবর,
২০০৮
- আইলা (অর্থ-ডলফিন)—২৫ মে, ২০০৯।
- মহাসেন (অর্থ-সৌন্দৰ্য) —১৬ মে, ২০১৩
- কোমেন (অর্থ-বিস্ফোরক)–৩০ জুলাই, ২০১৫
- রােয়ানু (অর্থ-নারকেলের ছােবড়া)- ২১ মে,
২০১৬
৪. মােরা (অর্থ-সাগরের তারা)- ৩০ মে, ২০১৭
- ফণী (অর্থ-সাপ) – ৩ মে, ২০১৯
- বুলবুল (অর্থ-একটি পাখি)- ৯ নভেম্বর,
২০১৯ 11. আম্পান (অর্থ-আকাশ)-২১ মে, ২০২০ 12. ” যশ (অর্থ-হতাশা)- ২৬মে, ২০২১।
অপারেশন সমূহ
- অপারেশন Searchlight – 1971 সালের 25 March বাঙ্গালিদের ওপর পাকিস্তানের বর্বর ও নির্মম হামলা।
- অপারেশন Jackpot – 1971 সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী নৌ শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য পরিচালিত অভিযান।
- অপারেশন close Door – 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের পর অবৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার অভিযান।
- অপারেশন CANGEL – 1991 সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের সময় মার্কিন সেনাবাহিনী পরিচালিত ত্রাণ কার্যক্রম এর সাংকেতিক নাম।|
- অপারেশন Marina – 1991 সালে উপকূলীয় ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকায় ব্রিটিশ রাজকীয় নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ত্রাণ তৎপরতা।
- অপারেশন Striking Force – 2002 সালে। নিষিদ্ধ ঘােষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ নিয়ন্ত্রনের জন্য বিশেষ অভিযান।
- অপারেশন Clean Heart – 16 Oct, 2002 – 9 Jan, 2003 পর্যন্ত বাংলাদেশে সন্ত্রাসী ও অপরাধীদের গ্রেফতার এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
৪, অপারেশন CANGEL-2 – ২০০৭ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় সিডর এর সময় মার্কিন সেনাবাহিনী পরিচালিত ত্রাণ কার্যক্রম এর সাংকেতিক নাম।
- অপারেশন নবযাত্রা – ২০০৭ সালে দেশব্যাপী ছবিসহ ভােটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের কর্মসূচি।
- অপারেশন মানুষের জন্য – ২০০৭ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় সিডর আক্রান্ত এলাকায় মানুষের সাহায্য ও পুনর্গঠনে বিডিআর কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
- অপারেশন রেবেল হান্ট – ২৫ ও ২৬ FEB, ২০০৯; বিডিআর সদর দপতর পিলখানায় হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের গ্রেফতারি পরিচালিত অভিমান।
12, অপারেশন চ্যানেল রেইডার্স বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত চোরাচালান বিরােধী বিশেষ অভিযান।
- অপারেশন ডালভাত – নিত্য প্রয়ােজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বিডিআর কর্তৃক নির্দিষ্ট দামে পণ্য বিক্রি করার অভিযান।
- অপারেশন নিত্যপণ্য – নিত্য প্রয়ােজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর মূল্য সহনীয়। পর্যায়ে রাখতে আনসার- বিডিপি কর্তৃক নির্দিষ্ট দামে পণ্য বিক্রি করার অভিযান।
- অপারেশন জাটকা – 9 cmn এর কম length এর ইলিশ নিধন বন্ধ করতে বাংলাদেশ Coast Guard কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
- অপারেশন Spider Wave = চোরাচালান দমনে। বাংলাদেশ Coast Guard কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
সংবিধান এবং জাতীয় সংসদ নিয়ে মৌলিক ৫০টি প্রশ্ন এবং উত্তরঃ
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে? উঃ- ২৩ মার্চ, ১৯৭২।
- বাংলাদেশের সংবিধান কৰে উত্থাপিত হয়? | উঃ- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২।
- গনপরিষদে কবে সংবিধান গৃহীত হয়?
উঃ- ০৪ নভেম্বর,১৯৭২।
- কোন তারিখে বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ বা কার্যকর হয়? উঃ- ১৬ ডিসেম্বর,
১৯৭২।
5, বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক ও
ব্যাখ্যাকারক কে? উত্তর: সুপ্রিমকোর্ট
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন
কি? উঃ- সংবিধান।
- সংবিধান প্রনয়ণ কমিটি কতজন সদস্য
নিয়ে গঠন করা হয়? উঃ- ৩৪ জন।
৪. সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান কে ছিলেন?
উঃ- ডঃ কামাল হােসেন।
- সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা
সদস্য কে ছিলেন? উঃ- বেগম রাজিয়া
বেগম।
- বাংলাদেশ সংবিধানের কয়টি পাঠ কয়েছে?
উঃ- ২ টি। বাংলা ও ইংরেজি।
- বাংলাদেশ সংবিধানের তফসিল কতটি?
উত্তর: ৭ টি
- ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’
ঘােষণাটি বাংলাদেশ সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে? উত্তর: ৭নং অনুচ্ছেদে
- বাংলাদেশের সংবিধানে কয়টি ভাগ বা
অধ্যায় আছে? উঃ- ১১ টি।
- বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ/ধারা কতটি? উঃ- ১৫৩ টি।
- কি দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান শুরু ও শেষ হয়েছে? উঃ- প্রস্তাবনা দিয়ে শুরু ও ৭টি তফসিল দিয়ে শেষ।
16, বাংলাদশের প্রথম হস্তলেখা সংবিধানের মূল লেখক কে? উঃ- আবদুর রাউফ।
- রাষ্ট্রপতির মেয়াদকাল কত বছর? উঃ- ৫ বছর।
- একজন ব্যক্তি বাংলাদশের রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন কত মেয়াদকাল? উঃ- ২ মেয়াদকাল।
19, কার উপর আদালতের কোন এখতিয়ার নেই? উঃ- রাষ্ট্রপতি।
- জাতীয় সংসদের সভাপতি কে? উঃ জাতীয় সংসদের নেতা কে? উঃ- প্রধানমন্ত্রী
22, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে “নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ” এর কথা বলা হয়েছে? উঃ- ২২ অনুচ্ছেদ।
23, “সকল নাগরিক আইনের চোখে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী” বর্ণিত কোন অনুচ্ছেদে? উঃ- ২৭ অনুচেছদে।
24, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ‘রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন’ বলা আছে? উত্তর: ২৮ (২) নং অনুচ্ছেদে
- সংবিধান সংশােধনের জন্য কত সংসদ সদস্যের ভােটের প্রয়ােজন হয়?উঃ-দুই তৃতীয়াংশ।
- বাংলাদশের সংবিধানের এ পর্যন্ত্র মােট কতটি সংশােধনী আনা হয়েছে? উঃ- ১৭ টি।
27, বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি? উঃ জাতীয় সংসদ।
- বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে কে যুদ্ধ | ঘােষণা করতে পারেন? উত্তর; জাতীয় সংসদ।
29, ইংরেজীতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সাংবিধানিক নাম – উত্তর: House of Nation |
- জাতীয় সংসদ ভবনের স্থপতি কে? উঃ- লুই আই কান।
31, লুই আই কান কোন দেশের নাগরিক? উঃ যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
32, জাতীয় সংসদ ভবনের ভূমির পরিমান কত? উঃ- ২১৫ একর।
33, জাতীয় সংসদ ভবন কত তলা বিশিষ্ট? উঃ জাতীয় সংসদ ভবনের উচ্চতা কত? উঃ ১৫৫ ফুট।
- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক কি? উঃ- শাপলা ফুল।
- বাংলাদেশের সংসদের মােট আসন সংখ্যা কতটি? উঃ- ৩৫০ টি।
- বাংলাদেশের সংসদের সাধারন নির্বাচিত আসন সংখ্যা কতটি? উঃ- ৩০০ টি।
- সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন স্যখ্যা কতটি? উঃ- ৫০ টি।
- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ১ নং আসন কোনটি? উঃ- পঞ্চগড়-১।
- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন কোনটি? উঃ- বান্দরবান। |
- জাতীয় সংসদের কাস্টি ভােট বলা হয়? উঃ- স্পিকারের ভােটকে।
42, সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠক মধ্যে ব্যবধান কতদিন? উঃ- ৬০ দিন।
43, সাধারন নির্বাচনের কতদিনের মধ্যে সংসদ। অধিবশন আহবান করতে হবে? উঃ- ৩০ দিন।
44, সংসদ অধিবেশন কে আহবান করেন? উঃ- রাষ্ট্রপতি।
- সংসদ অধিবেশনের কোরাম পূর্ণ হয় কত জন সংসদ হলে? উঃ- ৬০ জন।
- একাধারে কত কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়? উঃ- ৯০ কার্যদিবস। |
- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হবে? উঃ- ৩৫ বছর।
48, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে? উঃ- ২৫ বছর।
49, জাতীয় সংসদের সদস্য হতে হলে বয়স কমপক্ষে কত হতে হবে? উঃ- ২৫ বছর।
50, সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সর্বাধিক কতজনকে টেকনােক্র্যাট মন্ত্রী নিয়ােগ করা যায়? উত্তর: এক-দশমাংশ (১/১০)।